1:32 am, Monday, 23 December 2024

মনের কথা পড়তে সক্ষম হেলমেট!

  • কারুবাক
  • আপডেটের সময় : ০১:০৮:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 53 ভিউ
শেয়ার করুন
 কারুবাক ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি সিডনি’র ‘গ্রাফেনেক্স-ইউটিএস হিউম্যান-সেন্টার আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স সেন্টার’ একটি বহনযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছে। তাদের দাবি, এই ডিভাইস মানুষের নীরব চিন্তা পাঠ করতে পারবে। পাশাপাশি সেই চিন্তাকে টেক্সটেও (অক্ষর) পরিণত করতে পারবে। এরকম উদ্ভাবন বিশ্বেই প্রথম বলে দাবি করছে গবেষকরা।

এই উদ্ভাবন আহত ও নানা রোগে বাকশক্তি হারানো মানুষদের জন্য নতুন দুয়ার উন্মোচন করবে বলেও দাবি করছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকরা। এর মাধ্যমে প্যারালাইসিস অথবা স্ট্রোকে আক্রান্ত মানুষরা অন্যের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে। এটা মেশিন ও মানুষের মাঝেও নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

মানুষের মাথায় পরিয়ে দেওয়া হবে এই বিশেষ হেলমেট। এসময় মাথার নানা কার্যক্রম বিশেষ করে মস্তিষ্ক-তরঙ্গ সনাক্ত করে মানুষের ভাবনা অনুধাবন করবে বিশেষ মেশিনটি। আর সেই সংকেতকেই অক্ষরে পরিণত করবে বিশেষ প্রক্রিয়ায়।

কয়েক ব্যবহারকারীর ওপর চালানো পরীক্ষায় দেখা গেছে তারা এই ডিভাইস ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবেই দিতে পারছেন।

তবে এই মেশিন সবার জন্য উন্মুক্ত করতে আরো অনেকটা সময়ের দরকার বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। আর অন্যান্য গবেষকরাও বলছেন, এই জন্য আরো অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা দরকার। এখনই এর সফলতা বা ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলার সময় আসেনি।

 

#
জনপ্রিয়

মনের কথা পড়তে সক্ষম হেলমেট!

আপডেটের সময় : ০১:০৮:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
শেয়ার করুন
 কারুবাক ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি সিডনি’র ‘গ্রাফেনেক্স-ইউটিএস হিউম্যান-সেন্টার আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স সেন্টার’ একটি বহনযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছে। তাদের দাবি, এই ডিভাইস মানুষের নীরব চিন্তা পাঠ করতে পারবে। পাশাপাশি সেই চিন্তাকে টেক্সটেও (অক্ষর) পরিণত করতে পারবে। এরকম উদ্ভাবন বিশ্বেই প্রথম বলে দাবি করছে গবেষকরা।

এই উদ্ভাবন আহত ও নানা রোগে বাকশক্তি হারানো মানুষদের জন্য নতুন দুয়ার উন্মোচন করবে বলেও দাবি করছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকরা। এর মাধ্যমে প্যারালাইসিস অথবা স্ট্রোকে আক্রান্ত মানুষরা অন্যের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে। এটা মেশিন ও মানুষের মাঝেও নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

মানুষের মাথায় পরিয়ে দেওয়া হবে এই বিশেষ হেলমেট। এসময় মাথার নানা কার্যক্রম বিশেষ করে মস্তিষ্ক-তরঙ্গ সনাক্ত করে মানুষের ভাবনা অনুধাবন করবে বিশেষ মেশিনটি। আর সেই সংকেতকেই অক্ষরে পরিণত করবে বিশেষ প্রক্রিয়ায়।

কয়েক ব্যবহারকারীর ওপর চালানো পরীক্ষায় দেখা গেছে তারা এই ডিভাইস ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবেই দিতে পারছেন।

তবে এই মেশিন সবার জন্য উন্মুক্ত করতে আরো অনেকটা সময়ের দরকার বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। আর অন্যান্য গবেষকরাও বলছেন, এই জন্য আরো অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা দরকার। এখনই এর সফলতা বা ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলার সময় আসেনি।