12:10 am, Monday, 23 December 2024

৯০ বছর বয়সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন টেক্সাসের নারীর

  • কারুবাক
  • আপডেটের সময় : ০৬:০২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 59 ভিউ
শেয়ার করুন

কারুবাক ডেস্ক :

কথায় বলে বয়স একটি সংখ্যা মাত্র। আর তাই  ৯০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বয়স্ক  ছাত্রী হয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করলেন উত্তর টেক্সাসের এক নারী। আন্তঃবিভাগীয় অধ্যয়নে তার পাঠ্যক্রম শেষ করার পরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন তিনি । মিন্নি পেইন,
১৯৫০ সালে উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়া শেষ করেন। ৬৮ বছর পর তিনি আবার শিক্ষার জগতে পা রাখলেন। এই কবছরে তিনি প্রতিলিপিবিদের পদে কাজ করেছেন। টেক্সাস ওম্যান ইউনিভার্সিটিতে তিনি ব্যবসায়িক কোর্সের পাশাপাশি তিনটি সাংবাদিকতার ক্লাস করেন। পেইন তার  বিবৃতিতে বলেছেন, ”আমি সবসময় শব্দ নিয়ে কাজ করতে চাইতাম।  আমি সবসময় লিখতে পছন্দ করতাম। নিজেকে প্রমাণ করার ইচ্ছে ছিল আমার মধ্যে।

” ২০০৬ সালে, তৎকালীন ৭৩-বছর-বয়সী পেইন তার আগে জেনারেল স্টাডিজে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। টেক্সাস জুড়ে বিভিন্ন প্রকাশনার জন্য একজন ফ্রিল্যান্স এবং স্টাফ লেখক হিসাবে কাজ করেছেন তিনি।

পেইন, “থেরাপিউটিক” লেখার মাধ্যমে একাডেমিক শিক্ষায় ফিরে আসার পথ খুঁজে পান এবং ইউএনটি-তে সাংবাদিকতায় মাস্টার ডিগ্রির জন্য নিজের নাম নথিভুক্ত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন এবং পেনির উপদেষ্টা ডঃ বিলি রোয়েসলার বলছেন -” আমরা ‘আজীবন শিক্ষার্থী’ শব্দটি ব্যবহার করি, কিন্তু পেইন সত্যিই সেটি করে দেখিয়েছেন। কোর্সটি   তিনি একটু তাড়াতাড়ি শেষ করতে পারতেন, কিন্তু  তিনি কোনো বাড়তি সুবিধা নিতে চাননি।”মাস্টার্স প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ করা সত্ত্বেও, পেইন বিশ্বাস করেন যে জ্ঞানের সাধনা শেষ করার জন্য এখনো অনেক পথ চলা বাকি। তিনি এখনো জানতে, শিখতে আগ্রহী।

সূত্র : টাইমস নাও

 

#
জনপ্রিয়

৯০ বছর বয়সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন টেক্সাসের নারীর

আপডেটের সময় : ০৬:০২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
শেয়ার করুন

কারুবাক ডেস্ক :

কথায় বলে বয়স একটি সংখ্যা মাত্র। আর তাই  ৯০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বয়স্ক  ছাত্রী হয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করলেন উত্তর টেক্সাসের এক নারী। আন্তঃবিভাগীয় অধ্যয়নে তার পাঠ্যক্রম শেষ করার পরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন তিনি । মিন্নি পেইন,
১৯৫০ সালে উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়া শেষ করেন। ৬৮ বছর পর তিনি আবার শিক্ষার জগতে পা রাখলেন। এই কবছরে তিনি প্রতিলিপিবিদের পদে কাজ করেছেন। টেক্সাস ওম্যান ইউনিভার্সিটিতে তিনি ব্যবসায়িক কোর্সের পাশাপাশি তিনটি সাংবাদিকতার ক্লাস করেন। পেইন তার  বিবৃতিতে বলেছেন, ”আমি সবসময় শব্দ নিয়ে কাজ করতে চাইতাম।  আমি সবসময় লিখতে পছন্দ করতাম। নিজেকে প্রমাণ করার ইচ্ছে ছিল আমার মধ্যে।

” ২০০৬ সালে, তৎকালীন ৭৩-বছর-বয়সী পেইন তার আগে জেনারেল স্টাডিজে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। টেক্সাস জুড়ে বিভিন্ন প্রকাশনার জন্য একজন ফ্রিল্যান্স এবং স্টাফ লেখক হিসাবে কাজ করেছেন তিনি।

পেইন, “থেরাপিউটিক” লেখার মাধ্যমে একাডেমিক শিক্ষায় ফিরে আসার পথ খুঁজে পান এবং ইউএনটি-তে সাংবাদিকতায় মাস্টার ডিগ্রির জন্য নিজের নাম নথিভুক্ত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন এবং পেনির উপদেষ্টা ডঃ বিলি রোয়েসলার বলছেন -” আমরা ‘আজীবন শিক্ষার্থী’ শব্দটি ব্যবহার করি, কিন্তু পেইন সত্যিই সেটি করে দেখিয়েছেন। কোর্সটি   তিনি একটু তাড়াতাড়ি শেষ করতে পারতেন, কিন্তু  তিনি কোনো বাড়তি সুবিধা নিতে চাননি।”মাস্টার্স প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ করা সত্ত্বেও, পেইন বিশ্বাস করেন যে জ্ঞানের সাধনা শেষ করার জন্য এখনো অনেক পথ চলা বাকি। তিনি এখনো জানতে, শিখতে আগ্রহী।

সূত্র : টাইমস নাও