গতকাল দুপুরে কলকাতার সল্টলেকের পূর্বাঞ্চলীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে এই নোয়াখালী উৎসবের সূচনা হয়। এই উৎসবে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের নোয়াখালীর কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, নাট্যকার ও সংগীতশিল্পীরা। শেষ হবে কাল রোববার।
অনুষ্ঠানে নোয়াখালী সম্মিলনীর আহ্বায়ক রক্তিম দাস বলেন, ১৯০৫ সালে কলকাতায় গঠিত হয় এই নোয়াখালী সম্মিলনী।অনুষ্ঠানে নোয়াখালী নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন সংগঠনের সভাপতি ধীরাজ মোহন চন্দ, সম্পাদক মনোজ রায় ভৌমিক, কলকাতার বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, সাবেক বিচারপতি নারায়ণ শীল, রাখাল চন্দ্র মজুমদার, সুকান্তি সাহা, বাহার উদ্দিন, তন্ময় দত্ত, ফরিদ আহমেদ বাঙালি, হুমায়ুন কবির, অর্চনা মজুমদার, মইনুদ্দিন পাঠান, তোফায়েল আহমেদ, আহসানুল আলমগীর, হায়দারী সুলতানা রেজিনা, রাখাল চন্দ্র মজুমদার প্রমুখ। কলকাতায় বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার ছাড়া বাকি সবাই নোয়াখালীর।
এই তিন দিনের অনুষ্ঠানে নোয়াখালীর কৃতী সন্তানদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে। তাঁদের লেখা বই প্রকাশ করা হবে। থাকবে কবিতা পাঠের আসর, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নাচ, গান, নাটক এবং খাবারের বিশেষ ব্যবস্থা।
আগামী বছরের এই উৎসব বাংলাদেশে হবে বলে অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেওয়া হয়। নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপে এই অনুষ্ঠান আয়োজনের দাবি তোলা হয়।