7:09 pm, Sunday, 22 December 2024

আগুন নেভাতে আসছে ফ্লাইং ড্রাগন রোবট

  • কারুবাক
  • আপডেটের সময় : ০৫:০০:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪
  • 86 ভিউ
শেয়ার করুন

অনলাইন ডেস্ক :

এবার ফ্লাইং ড্রাগন আসছে আগুন নেভাতে। রূপকথার গল্পই নাকি হতে চলেছে সত্যি। তবে হিসেবটা একটু উল্টো। মুখ দিয়ে আগুন ছড়ানো নয় এবার ড্রাগন নেভাবে আগুন।

জাপানের ফুকুশিমায় ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রদর্শন করা হয়েছি রোবটটি। যেসব দুর্গম এলাকায় আগুন নেভানো যায় না, সেখানে অগ্নিকাণ্ডের স্থানে এই উড়ন্ত রোবট পাঠাতে চান জাপানি গবেষকেরা।

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. ইউচি আম্বে জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে একটি চার মিটার দীর্ঘ দূর  নিয়ন্ত্রিত উড়ন্ত ফায়ারহোস রোবটের নমুনা উপস্থাপন করা হয়েছে। এই রোবট সরাসরি আগুনের উৎসের কাছে গিয়ে নিরাপদে দক্ষতার সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে।

ড্রাগন ফায়ারফাইটার বা ডিএফএফ নামের রোবট উড়ন্ত-পাইপ-টাইপের অগ্নিনির্বাপক হিসেবে কাজ করবে।

জাপানের তোহোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাতোশি তাদোকোরোর গবেষণাগারের ২০১৬ সালে এমন উড়ন্ত রোবট নিয়ে প্রথম কাজ শুরু হয়। এরপর আরও গবেষক যুক্ত হয়ে বর্তমান নকশা করেন। নকশা করার মতো সত্যিকারের অগ্নিনির্বাপক দলের সদস্যদের মতামত নিয়ে নানান কিছু যুক্ত করা হয়েছে।

 

#
জনপ্রিয়

আগুন নেভাতে আসছে ফ্লাইং ড্রাগন রোবট

আপডেটের সময় : ০৫:০০:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪
শেয়ার করুন

অনলাইন ডেস্ক :

এবার ফ্লাইং ড্রাগন আসছে আগুন নেভাতে। রূপকথার গল্পই নাকি হতে চলেছে সত্যি। তবে হিসেবটা একটু উল্টো। মুখ দিয়ে আগুন ছড়ানো নয় এবার ড্রাগন নেভাবে আগুন।

জাপানের ফুকুশিমায় ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রদর্শন করা হয়েছি রোবটটি। যেসব দুর্গম এলাকায় আগুন নেভানো যায় না, সেখানে অগ্নিকাণ্ডের স্থানে এই উড়ন্ত রোবট পাঠাতে চান জাপানি গবেষকেরা।

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. ইউচি আম্বে জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে একটি চার মিটার দীর্ঘ দূর  নিয়ন্ত্রিত উড়ন্ত ফায়ারহোস রোবটের নমুনা উপস্থাপন করা হয়েছে। এই রোবট সরাসরি আগুনের উৎসের কাছে গিয়ে নিরাপদে দক্ষতার সাথে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে।

ড্রাগন ফায়ারফাইটার বা ডিএফএফ নামের রোবট উড়ন্ত-পাইপ-টাইপের অগ্নিনির্বাপক হিসেবে কাজ করবে।

জাপানের তোহোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাতোশি তাদোকোরোর গবেষণাগারের ২০১৬ সালে এমন উড়ন্ত রোবট নিয়ে প্রথম কাজ শুরু হয়। এরপর আরও গবেষক যুক্ত হয়ে বর্তমান নকশা করেন। নকশা করার মতো সত্যিকারের অগ্নিনির্বাপক দলের সদস্যদের মতামত নিয়ে নানান কিছু যুক্ত করা হয়েছে।