কারুবাক ডেস্ক :
কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজীর ৭৬ তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৪৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক তিনি ২০১৬ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন। সিরাজী ২০১৮ সালে ২০ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক নিযুক্ত হয়েছেন।
হাবীবুল্লাহ সিরাজী’র প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩২টি। এছাড়াও তিনি ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা এবং ১০টির মতো ছড়া/পদ্যগ্রন্থ রচনা করেছেন।
সাহিত্য কর্ম:
হাবীবুল্লাহ সিরাজী’র প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩২টি। এছাড়াও তিনি ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা এবং ১০টির মতো ছড়া/পদ্যগ্রন্থ রচনা করেছেন।
কাব্যগ্রন্থ :
কবিরাজ বিল্ডিংয়ের ছাদ
দাও বৃক্ষ দাও দিন (১৯৭৫),
মোমশিল্পের ক্ষয়ক্ষতি (১৯৭৭),
মধ্যরাতে দুলে ওঠে গ্লাশ (১৯৮১),
হাওয়া কলে জোড়া গাড়ি (১৯৮২),
নোনা জলে বুনো সংসার (১৯৮৩),
স্বপ্নহীনতার পক্ষে (১৯৮৪),
আমার একজনই বন্ধু (১৯৮৭),
পোশাক বদলের পালা (১৯৮৮),
প্রেমের কবিতা (১৯৮৯),
কৃষ্ণ কৃপাণ ও অন্যান্য কবিতা (১৯৯০),
সিংহদরজা (১৯৯০),
বেদনার চল্লিশ আঙুল (১৯৯০),
ম্লান, ম্রিয়মাণ নয় (১৯৯২),
বিপ্লব বসত করে ঘরে (১৯৯৯),
ছিন্নভিন্ন অপরাহ্ণ (১৯৯৯),
জয় বাংলা বলোরে ভাই (২০০০),
সারিবদ্ধ জ্যোৎস্না (২০০০),
সুগন্ধ ময়ূর লো (২০০০),
নির্বাচিত কবিতা (২০০১),
মুখোমুখি (২০০১),
তুচ্ছ (২০০৩),
স্বনির্বাচিত প্রেমের কবিতা (২০০৪),
হ্রী (২০০৫),
কতো কাছে জলছত্র, কতোদূর চেরাপুঞ্জি (২০০৬),
কাদামাখা পা (২০০৬),
ভুলের কোনো শুদ্ধ বানান নেই (২০০৮),
শূন্য, পূর্বে না উত্তরে (২০০৯),
ইতিহাস বদমাশ হ’লে মানুষ বড়ো কষ্ট পায় (২০০৯),
একা ও করুণা (২০১০),
যমজ প্রণালী (২০১১),
কবিতাসমগ্র (২০১১),
আমার জ্যামিতি (২০১২)
ছড়া-পদ্য:
ইল্লিবিল্লি (১৯৮০),
নাইপাই (১৯৮৪),
রাজা হটপট (১৯৯৯),
ফুঁ (২০০১),
ফুড়–ৎ (২০০৪),
এই আছি, মৌমাছি (২০০৮),
মেঘভ্রমণ (২০০৯),
রে রে (২০১০),
ছয় লাইনের ভূত (২০১১),
ছড়াপদ্য (২০১২)
উপন্যাস: ১. কৃষ্ণপক্ষে অগ্নিকা- (১৯৭৩), ২. পরাজয় (১৯৮৮)
প্রবন্ধ: দ্বিতীয় পাঠ (২০১০), মিশ্রমিল (২০১২)
স্মৃতিকথা: আমার কুমার (২০১০)
পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা:
যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৭),
আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৯),
বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১),
বিষ্ণু দে পুরস্কার (২০০৭),
রূপসী বাংলা পুরস্কার (২০১০),
কবিতালাপ সাহিত্য পুরস্কার (২০১০),
একুশে পদক (২০১৬)