7:54 pm, Sunday, 22 December 2024

কথাসাহিত্যিক সরদার জয়েনউদ্দীনের ৩৭ তম মুত্যুবার্ষিকী আজ

  • কারুবাক
  • আপডেটের সময় : ০৬:৫৫:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 120 ভিউ
শেয়ার করুন
কারুবাক ডেস্ক :

কথাসাহিত্যিক সরদার জয়েনউদ্দীন ১৯১৮ সালে পাবনা জেলার কামারহাটি গ্রামে এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা তাহেরউদ্দিন বিশ্বাস, মা রাবেয়া খাতুন। জয়েনউদ্দীন স্থানীয় খলিলপুর হাইস্কুল থেকে ১৯৩৯ সালে ম্যাট্রিক পাস করে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে ভর্তি হন। এরপর সেনাবাহিনীর হাবিলদার ক্লার্ক পদে যোগ দেন। ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে চাকরি ছেড়ে দেন। ১৯৪৮ সালে তিনি পাকিস্তান অবজারভারের বিজ্ঞাপন বিভাগে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে দৈনিক সংবাদের বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপক নিযুক্ত হন এবং ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। একই পদে তিনি ইত্তেফাকে যোগ দেন ১৯৫৮ সালে। ১৯৬০ সালে ইস্টার্ন ফেডারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে পরিদর্শক পদে যোগ দেন।

১৯৬২ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলা একাডেমির প্রকাশন ও বিক্রয় শাখার সহকারী কর্মকর্তা ছিলেন। এরপর ন্যাশনাল বুক সেন্টারের (পরবর্তী সময়ে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র) গবেষণা কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক নিযুক্ত হন ১৯৭২ সালে। ১৯৭৮ সালে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র থেকে বদলি হয়ে বাংলাদেশ টেক্সট বুক বোর্ডের ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ পদে যোগ দেন এবং দুই বছর পর অবসরে যান। ‘অনেক সূর্যের আশা’ উপন্যাসের জন্য তিনি ১৯৬৭ সালে আদমজী পুরস্কার পান। কথাসাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।

১৯৮৬ সালের ২২ ডিসেম্বর সরদার জয়েনউদ্দীন ঢাকায় মারা যান।

 

#
জনপ্রিয়

কথাসাহিত্যিক সরদার জয়েনউদ্দীনের ৩৭ তম মুত্যুবার্ষিকী আজ

আপডেটের সময় : ০৬:৫৫:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
শেয়ার করুন
কারুবাক ডেস্ক :

কথাসাহিত্যিক সরদার জয়েনউদ্দীন ১৯১৮ সালে পাবনা জেলার কামারহাটি গ্রামে এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা তাহেরউদ্দিন বিশ্বাস, মা রাবেয়া খাতুন। জয়েনউদ্দীন স্থানীয় খলিলপুর হাইস্কুল থেকে ১৯৩৯ সালে ম্যাট্রিক পাস করে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে ভর্তি হন। এরপর সেনাবাহিনীর হাবিলদার ক্লার্ক পদে যোগ দেন। ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে চাকরি ছেড়ে দেন। ১৯৪৮ সালে তিনি পাকিস্তান অবজারভারের বিজ্ঞাপন বিভাগে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে দৈনিক সংবাদের বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপক নিযুক্ত হন এবং ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। একই পদে তিনি ইত্তেফাকে যোগ দেন ১৯৫৮ সালে। ১৯৬০ সালে ইস্টার্ন ফেডারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে পরিদর্শক পদে যোগ দেন।

১৯৬২ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলা একাডেমির প্রকাশন ও বিক্রয় শাখার সহকারী কর্মকর্তা ছিলেন। এরপর ন্যাশনাল বুক সেন্টারের (পরবর্তী সময়ে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র) গবেষণা কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক নিযুক্ত হন ১৯৭২ সালে। ১৯৭৮ সালে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র থেকে বদলি হয়ে বাংলাদেশ টেক্সট বুক বোর্ডের ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ পদে যোগ দেন এবং দুই বছর পর অবসরে যান। ‘অনেক সূর্যের আশা’ উপন্যাসের জন্য তিনি ১৯৬৭ সালে আদমজী পুরস্কার পান। কথাসাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৬৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।

১৯৮৬ সালের ২২ ডিসেম্বর সরদার জয়েনউদ্দীন ঢাকায় মারা যান।