12:06 am, Monday, 2 December 2024

আরজে কিবরিয়া প্রথম বাংলাদেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবের ব্লগে

  • কারুবাক
  • আপডেটের সময় : ০৫:০৬:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 94 ভিউ
শেয়ার করুন
কারুবাক ডেস্ক :

সম্প্রতি প্রথম জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর গোলাম কিবরিয়া সরকার নিয়ে একটি ব্লগ প্রকাশ করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। তিনিই প্রথম বাংলাদেশি ইউটিউবার হিসেবে এই সম্মান পেলেন।

এফএম রেডিওর স্বর্ণযুগে আরজে কিবরিয়া নামে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ইউটিউব ও ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিত পান তিনি।

‘আপন ঠিকানা’ নামের একটি অনুষ্ঠানের হাত ধরেই ইউটিউবের অফিশিয়াল ব্লগে নিজের অবস্থান তৈরি করলেন তিনি।

রেডিও থেকে সরে আসার পর ইউটিউব ও ফেসবুকে বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করেন কিবরিয়া সরকার। ২০২০ সালে আপন ঠিকানা চ্যানেল খুলে নানা কারণে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া মানুষদের গল্প প্রচার শুরু করেন তিনি। দ্রুতই এটি হারানো স্বজনদের ফিরে পাওয়ার প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়। চালুর পর থেকে আপন ঠিকানা চ্যানেলের মাধ্যমে অন্তত ৩৫০টি পরিবার তাদের হারিয়ে যাওয়া স্বজন খুঁজে পেয়েছে, যা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জগতে একটি বিরল ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়।

এই অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে ইউটিউবের পক্ষ থেকে আরজে কিবরিয়ার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় এবং এটি গত সপ্তাহে ইউটিউবের আনুষ্ঠানিক ব্লগে প্রকাশ করা হয়।

আরজে কিবরিয়া জানান, তিনিই প্রথম বাংলাদেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবের ব্লগে স্থান পেয়েছেন।

এই ব্লগটির লিংক শেয়ার করে সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘হাত কাঁপছে ! কি লিখবো বুঝতে পারছিনা ! আলহামদুলিল্লাহ ! লিঙ্ক এ গেলে বুঝতে পারবেন হয়তো !’

কিবরিয়ার অনুষ্ঠান সম্পর্কে ইউটিউবের ব্লগে লেখা হয়েছে,  ‘গত ৩ বছরে আপন ঠিকানার ৪০০টিরও বেশি পর্ব প্রচারিত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রায় ৩৫০ পরিবার তাদের হারিয়ে যাওয়া সদস্যদের খুঁজে পেয়েছে। করোনা মহামারির সময় কিবরিয়া তার ইউটিউব চ্যানেলে এই সিরিজের প্রচার শুরু করেন। তিনি এর অনুপ্রেরণা পেয়েছেন তারই রেডিও অনুষ্ঠান ‘লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড’ থেকে। আপন ঠিকানা চ্যানেলের হৃদয়স্পর্শী ও আবেগপূর্ণ ভিডিওগুলো বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।’

আপন ঠিকানা অনুষ্ঠানের বর্ণনার বাইরেও ইউটিউব ব্লগ পোস্টে কিবরিয়া ইউটিউব নিয়ে তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন।

 

#
জনপ্রিয়

আরজে কিবরিয়া প্রথম বাংলাদেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবের ব্লগে

আপডেটের সময় : ০৫:০৬:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শেয়ার করুন
কারুবাক ডেস্ক :

সম্প্রতি প্রথম জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর গোলাম কিবরিয়া সরকার নিয়ে একটি ব্লগ প্রকাশ করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। তিনিই প্রথম বাংলাদেশি ইউটিউবার হিসেবে এই সম্মান পেলেন।

এফএম রেডিওর স্বর্ণযুগে আরজে কিবরিয়া নামে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ইউটিউব ও ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিত পান তিনি।

‘আপন ঠিকানা’ নামের একটি অনুষ্ঠানের হাত ধরেই ইউটিউবের অফিশিয়াল ব্লগে নিজের অবস্থান তৈরি করলেন তিনি।

রেডিও থেকে সরে আসার পর ইউটিউব ও ফেসবুকে বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করেন কিবরিয়া সরকার। ২০২০ সালে আপন ঠিকানা চ্যানেল খুলে নানা কারণে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া মানুষদের গল্প প্রচার শুরু করেন তিনি। দ্রুতই এটি হারানো স্বজনদের ফিরে পাওয়ার প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়। চালুর পর থেকে আপন ঠিকানা চ্যানেলের মাধ্যমে অন্তত ৩৫০টি পরিবার তাদের হারিয়ে যাওয়া স্বজন খুঁজে পেয়েছে, যা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জগতে একটি বিরল ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়।

এই অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে ইউটিউবের পক্ষ থেকে আরজে কিবরিয়ার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় এবং এটি গত সপ্তাহে ইউটিউবের আনুষ্ঠানিক ব্লগে প্রকাশ করা হয়।

আরজে কিবরিয়া জানান, তিনিই প্রথম বাংলাদেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবের ব্লগে স্থান পেয়েছেন।

এই ব্লগটির লিংক শেয়ার করে সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘হাত কাঁপছে ! কি লিখবো বুঝতে পারছিনা ! আলহামদুলিল্লাহ ! লিঙ্ক এ গেলে বুঝতে পারবেন হয়তো !’

কিবরিয়ার অনুষ্ঠান সম্পর্কে ইউটিউবের ব্লগে লেখা হয়েছে,  ‘গত ৩ বছরে আপন ঠিকানার ৪০০টিরও বেশি পর্ব প্রচারিত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রায় ৩৫০ পরিবার তাদের হারিয়ে যাওয়া সদস্যদের খুঁজে পেয়েছে। করোনা মহামারির সময় কিবরিয়া তার ইউটিউব চ্যানেলে এই সিরিজের প্রচার শুরু করেন। তিনি এর অনুপ্রেরণা পেয়েছেন তারই রেডিও অনুষ্ঠান ‘লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড’ থেকে। আপন ঠিকানা চ্যানেলের হৃদয়স্পর্শী ও আবেগপূর্ণ ভিডিওগুলো বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।’

আপন ঠিকানা অনুষ্ঠানের বর্ণনার বাইরেও ইউটিউব ব্লগ পোস্টে কিবরিয়া ইউটিউব নিয়ে তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন।